ডাটাবেজ সিস্টেম
তথ্য কণিকা
- Database-এর Data শব্দের অর্থ উপাত্ত এবং Base শব্দের অর্থ- ঘাঁটি বা সমাবেশ।
- Database হচ্ছে-উপাত্ত বা ডেটার সুসংগঠিত সমাবেশ যা সহজে ব্যবহার, ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদ করা যায়।
- ডেটাবেস ব্যবহারের সুবিধা- ডেটা উপস্থাপন করা সহজ ও দ্রুত হয়, সংরক্ষিত ডেটাকে যখন তখন প্রয়োজনীয়ভাবে আপডেট করা যায়, অল্প সময়ে ডেটাকে বিভিন্ন অর্ডারে (Ascending/descending) সাজানো এবং বিন্যাস ঘটানো যায়, প্রয়োজনীয় সময়ে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে ডেটা পরিচালনা করা যায়।
- ডেটাবেসের উপাদানগুলো হলো- Attribute/Field/Column Attribute value, Entity/Record, Entity set ইত্যাদি।
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, ডেটাবেস, ডেটাবেসম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যার ও ডেটাবেস ব্যবহারকারীকে একত্রে বলা হয়- ডেটাবেস সিস্টেম।
- যেটিকে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে কম্পিউটার তথ্য (information) তৈরি করে তা হলো- Data।
- রেকর্ড হলো- Information (যেমন: নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর)-এর সমষ্টি।
- তথ্যের অন্তর্গত ক্ষুদ্রতম অংশসমূহ হচ্ছে- ডেটা বা উপাত্ত।
- ডেটা প্রধানত- ৩ প্রকার; যথা: নিউমেরিক ডেটা, নন-নিউমেরিক ডেটা এবং বুলিয়ান ডেটা।
- সরবরাহকৃত ডেটা থেকে প্রক্রিয়াকরণের পর নির্দিষ্ট চাহিদার প্রেক্ষিতে সুশৃঙ্খল ও সুসংঘবদ্ধ যে ফলাফল পাওয়া যায় তাকেই বলে- Information বা তথ্য।
- যে সকল ডেটা কোনো পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে তাকে বলে- নিউমেরিক ডেটা।
- নিউমেরিক ডেটা হচ্ছে- ২ প্রকার; Integer ও Float।
- যে সকল ডেটা কোনো পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে না তাকে বলে- নননিউমেরিক ডেটা।
- ননিউমেরিক ডেটার উদাহরণ হচ্ছে- Character, String, Object ইত্যাদি।
- যে ডেটা সত্য-মিথ্যা প্রকাশ করে তাকে বলে- বুলিয়ান ডেটা।
- বিভিন্ন প্রকার ডেটা টাইপসমূহ হলো- Character, Number, Logical, Date/Time, Memo, Currency ইত্যাদি।
- সম্পর্কযুক্ত ডেটার সমাবেশ হচ্ছে- ডেটাবেস।
- ডেটাবেজের ভিত্তি হচ্ছে- ফিল্ড।
- বিভিন্ন প্রকার Query সমূহ হচ্ছে- Select Query, Parameter Query, Crosstab Query, Action Query ইত্যাদি।
- বিভিন্ন প্রকার Action Query সমূহ হচ্ছে- Delete, Update, Append & Make Query। American National Standard Institute-এর মতে আদর্শ কুয়েরি ল্যাংগুয়েজ হচ্ছে-SQL
- American National Standard Institute- এরমতে আদর্শ কুয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে- SQL।
- সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য ৩টি Query Language হচ্ছে- QUEL (Query Language), QBE (Query By Example) ও SQL (Structured Query Language)।
- IBM-এর San Jose Research Center ১৯৭৫ সালে তৈরি করে- SQL
- একই শ্রেণিভুক্ত ডেটাকে মানের ঊর্ধ্বক্রম বা অধঃক্রম অনুসারে সাজানোকে বলে- সর্টিং।
- সুবিন্যস্তভাবে ডেটা ও তথ্যাবলির সূচি প্রণয়ন করাকে বলে- ইনডেক্সিং।
- ডেটাবেজের টেবিলগুলোর মধ্যকার সম্পর্ককে বলে- ডেটাবেজ রিলেশনশিপ।
- ডেটাবেজে যে কয়টি এনটিটি বা টেবিল উপস্থিত তার সংখ্যাকে বলে- রিলেশনশিপের ডিগ্রি।
- ৩ প্রকার রিলেশনশিপের ডিগ্রি হলো- ডিগ্রি ১ (ইউনারি), ডিগ্রি ২ (বাইনারি), ডিগ্রি ৩ (টারনারি)।
- ৩ প্রকার ডাটাবেজ রিলেশনশিপ হলো- One to One, One to Many, Many to Many।
- যে ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে ডেটাবেজের অপরাপর ফিল্ডের তথ্যাবলি শনাক্ত করা হয় তাকে বলে কী (Key) ফিল্ড।
- ৩ প্রকার কী (Key) ফিল্ড হলো- Primary Key, Composite Primary Key ও Foreign Key|
- ডেটাবেজ সার্ভারের ডেটার সংগঠনকে বলে- ডেটাবেজ মডেল।
- বিভিন্ন প্রকার ডেটাবেজ মডেল হলো- Hierarchical Model, Network Model ও Relational Model।
- ২ প্রকার Relational Database Model হচ্ছে- Multidimensional Model ও Object Oriented Model।
- কোনো প্রতিষ্ঠান যে বিশেষ পদ্ধতিতে তথ্য সংগ্রহণ, পর্যালোচনা, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে তাকে বলে- কর্পোরেট ডেটাবেজ।
- ডেটাবেজে অ্যাকসেস ও নিয়ন্ত্রণ করাই হলো- ডেটা সিকিউরিটি।
- ডেটাবেজ সিকিউরিটির অপর নাম হলো- Information/Computer Security।
- ডেটাবেজ সিকিউরিটির জন্য প্রয়োজন- গোপনীয়তা, সততা, প্রাপ্যতা ইত্যাদি।
- অননুমোদিত ব্যক্তি থেকে ডাটাকে নিরাপদ রাখার একটি পদ্ধতি হলো- ডেটা এনক্রিপশন।
- ২ প্রকার Data হলো- Symmetric/Secret Key Encryption ও Asymmetric/Public Key Encryption।
- Encryption সংশ্লিষ্ট উপাদানসমূহ হচ্ছে- Plain text, Encryption, Algorithm, Secret Key, Ciphertext, Decryption Algorithm।
- বিভিন্ন প্রকার Encryption পদ্ধতিসমূহ হলো- Caesar Code (সিজার কোড), ডেটা এনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ড (Data Encryption Standard-DES), ট্রিপল ডিইএস (Triple DES), Advanced Encryption Standard (AES), International Data Encryption Algorithm (IDEA) ইত্যাদি।
- অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির হাত থেকে ডেটাকে মুক্ত রাখার পদ্ধতিতে বলে- ডেটা সিকিউরিটি।
- অডিও ফাইল, ভিডিও ফাইল ইত্যাদি হলো- অবজেক্ট টাইপের ডেটা।
- কলম, Apple, Country ইত্যাদি হলো- স্ট্রিং টাইপের ডেটা।
- অ, আ, ক, খ, A, B, C, D ইত্যাদি হলো- ক্যারেক্টার।
- কোনো একটি এনটিটি সেটের যে প্রোপার্টিজগুলো ঐ এনটিটির বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকাশ করে যার ওপর ভিত্তি করে উপাত্ত গ্রহণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ করা যায় তাকে বলে-অ্যাট্রিবিউট।
- অ্যাট্রিবিউটের অন্য নামগুলো হলো- ডেটা আইটেম, ডেটা উপাদান, ডেটা ফিল্ড, ফিল্ড আইটেম, এলিমেন্টারি আইটেম, অবজেক্ট প্রোপার্টি ইত্যাদি।
- অ্যাট্রিবিউটকে ভিজুয়্যাল ডেটাবেস প্রোগ্রামে বলা হয়- ডেটা ফিল্ড।
- কোনো ডেটাবেসের বৈশিষ্ট্য প্রকাশের জন্য যেসব রেকর্ডে ব্যবহার করা হয় তাকে বলে- এনটিটি।
- Database Management system-কে সংক্ষেপে বলা হয়- DBMS।
- ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো- পরস্পর সম্পর্কযুক্ত তথ্য এবং সেই তথ্য পর্যালোচনা করার জন্য অনেকগুলো প্রোগ্রামের সমন্বয়ে তৈরি এমন একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেস তৈরি, পরিবর্তন, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনার কাজে ব্যবহৃত হয়।
- DBMS-এ গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস তৈরির জন্য যে সকল টুলস ব্যবহার করা হয় তাদেরকে বলে- Front End।
- যেখানে তথ্য বা ডেটা জমা থাকে তাকে বলে- Back End।
- ডেটাবেসের সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিকে বলে- ডেটাবেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর।
- DBMS এর প্রধান তিনটি কাজ হচ্ছে- ডেটাবেস সৃজন, ডেটাবেস ইন্টারোগেশন, ডেটাবেস রক্ষণাবেক্ষণ।
- ডেটাবেস ও ডেটাবেস ব্যবহারকারীর মধ্যে সমন্বয়কারী সফটওয়্যার হিসেবে কাজ করে- DBMS।
- ডেটাবেসের তথ্যসমগ্রকে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য যে 'Language' ব্যবহার করা হয় তাকে বলে- ডেটা ম্যানিপুলেশন ল্যাংগুয়েজ বা DML।
- ডেটাবেসে ডেটা প্রবেশ করানো, ডেটা রিট্রাইভড করা, ডেটা মডিফাই অথবা ডিলেট করা ইত্যাদি অপারেশনগুলোকে বলে- কুয়েরি (Query)।
- যে ল্যাংগুয়েজের সাহায্যে কুয়েরি করা হয় তাকে বলে- Query Language।
- ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বিভিন্ন ধরনের হয়। যথা- ক্লায়েন্ট সার্ভার, ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেস ও ওয়েব এনাবল ডেটাবেস।
- ক্লায়েন্ট সার্ভার ডেটাবেস হলো- কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একটি ডেটাবেস সিস্টেম।
- ক্লায়েন্ট সার্ভার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ডেটাবেস ব্যবহারকারীদের বলা হয়- ক্লায়েন্ট/টার্মিনাল।
- ক্লায়েন্টকে প্রক্রিয়াকরণের কাজে সহায়তা করতে পারে- সার্ভার।
- ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেস হলো- কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একাধিক ডেটাবেস সিস্টেম।
- base system-এ থাকে— একটি সেন্ট্রাল সার্ভার এবং এর অধীনে এক বা একাধিক সাব সার্ভার।
- ক্লায়েন্ট সার্ভার ডেটাবেস সিস্টেমে থাকে- মাত্র ১টি ডেটাবেস।
- ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেস সিস্টেমে থাকে- একাধিক ডেটাবেস এবং এসব ডেটাবেসের মধ্যে Relation।
- যে ডেটাবেস ইন্টারনেটের সুবিধাযুক্ত যে কোনো স্থান থেকে সাধারণ ওয়েব ইন্টারফেসের মাধ্যমে যেকোনো প্লাটফরমে রিমোটলি একসেস করা যায় তাকে বলে- Web-enable Database।
- Web-enable Database-এর মৌলিক উপাদানগুলো হলো-সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট কানেকশন, একটি ওয়েব সার্ভার, একটি ফায়ারওয়াল, অ্যাকটিভ অ্যাপ্লিকেশনটিকে সরবরাহ করার জন্য ওয়েবপেজ ও সফ্টওয়্যারসমূহ।
- বর্তমানে বহুল প্রচলিত ওয়েব এনাবলড কিছু ডেটাবেস সার্ভার হলো-Oracle, Microsoft SQL Server, MySQL ইত্যাদি।
- ডেটা হায়ারার্কি- বিট বাইট অক্ষর ফিল্ড রেকর্ড ফাইল ডেটাবেজ।
- SQL (এসকিউএল) একটি- ডিক্লারেটিভ প্রোগ্রামিং ভাষা।
- DDL (Date Definition Language)- টেবিল তৈরি করা, টেবিল মুছে ফেলা, ইনডেক্স তৈরি করা প্রভৃতি DDL এর কাজ।
- DML (Data Manipulation Language)-ডেটা পড়া, ডেটা পরিবর্তন করা, ডেটা মুছে ফেলা অর্থাৎ একটি টেবিলের ডেটার উপর বিভিন্ন ধরনের কুয়েরি চালানো হয়।
- DCL (Data Control Language)- ডেটাবেসে ব্যবহারকারীদের অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ করে।
- TCL (Transaction Control Language)- টেবিলের কোনো পরিবর্তনকে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ অথবা কোনো পরিবর্তনকে বাদ দিয়ে আগের অবস্থায় সংরক্ষণ করার জন্য TCL ব্যবহৃত হয়। DML দিয়ে যেসব পরিবর্তন করা হয়-TCL দিয়ে তা স্থায়ীভাবে করা হয়।
- কম্পিউটার বিজ্ঞানের যে শাখার ডেটা এনক্রিপশন নিয়ে গবেষণা ও কাজ করা হয় তাকে ক্রিপ্টোগ্রাফি (Cryptography) বলে।
- Data Structure বা উপাত্ত সংগঠন বলতে একটি নির্দিষ্ট উপায় বোঝায় যার মাধ্যমে কম্পিউটারে ডেটা বিন্যস্ত বা সজ্জিত থাকে। অ্যারে, স্ট্যাক, কিউ, লিংকড লিস্ট, সর্টিং ট্রি, গ্রাফ প্রভৃতি বহুল পরিচিত ডেটা স্ট্রাকচার।
- একই ধরনের বা সম প্রকৃতির ডেটার সমাবেশকে অ্যারে বলে।
- Stack (স্ট্যাক) এমন একটি ডেটা স্ট্রাকচার যেখানে সবার শেষে আসা ডেটা সবার আগে বের হয়ে যাবে বা কাজ করবে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় Last In First Out (LIFO)।
- Stack (স্ট্যাক) এর অপারেশন দুটি। স্ট্যাকে ডেটা রাখাকে বলা হয় Push এবং ডেটা তুলে নেয়াকে বলা হয় POP।
ডেটাবেজের ডেটা টাইপ
ডেটা টাইপ | ব্যবহার | সাইজ বা আকার |
---|---|---|
শর্ট টেক্সট (Short Text) বা টেক্সট | আলফানিউমেরিক ডেটা (নাম, টাইটেল ইত্যাদি) | সর্বোচ্চ ২৫৫ ক্যারেক্টার |
লং টেক্সট (Long Text) বা মেমো | ব্যাপক পরিমাণ আলফানিউমেরিক ডেটা: বাক্য এবং প্যারাগ্রাফ | প্রায় ১ গিগা বাইট পর্যন্ত ডেটা। কিন্তু একটি দীর্ঘ টেক্সট প্রদর্শন করার জন্য এটি প্রথম ৬৪,০০০ ক্যারেক্টারে সীমাবদ্ধ। |
সংখ্যা (Number) | নিউমেরিক ডেটা | ১, ২, ৪, ৬, ৮ অথবা ১৬ বাইট। |
তারিখ/সময় | তারিখ/সময় (Date/Time) | ৮ বাইট |
(Date/Time) মুদ্রা (Currency) | আর্থিক ডেটা, ৪ দশমিক জায়গা সংরক্ষণ করে। | ৮ বাইট |
স্বয়ংক্রিয় সংখ্যা (Auto Number) ইয়েস/নো (Yes/No) | প্রত্যেক নতুন রেকর্ডের জন্য অ্যাকসেসের দ্বারা অদ্বিতীয় মান তৈরি করে। বুলিয়ান ডেটা (সত্য/ মিথ্যা True/False); মিথ্যার জন্য নিউমেরিক মান ০ (শূন্য) এবং সত্যের জন্য -১ সংরক্ষণ করে। | ৪ বাইট (রেপ্লিকেশন আইডির জন্য ১৬ বাইট)। ১ বাইট |
ওএলই অবজেক্ট (OLE Object) | ছবি, গ্রাফ অথবা অন্য উইন্ডোজ ভিত্তিক এপ্লিকেশন থেকে অন্যান্য এক্টিভেক্স অবজেক্ট। | প্রায় ২ জিবি পর্যন্ত |
হাইপারলিঙ্ক (Hyperlink) | একটি লিঙ্ক যা ইন্টারনেট, ইন্ট্রানেট, লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক অথবা লোকাল কম্পিউটারের ডকুমেন্ট অথবা ফাইলে এড্রেস করা থাকে। | ৮১৯২ পর্যন্ত (একটি হাইপার লিঙ্ক ডেটা টাইপের প্রত্যেকটি অংশ ২০৪৮ ক্যারেক্টার পর্যন্ত ধারণ করতে পারে) |
এটাচমেন্ট (Attachment) | ফাইল যেমন- ছবি, ডকুমেন্ট, প্রেডশীট অথবা চার্ট সংযোজন করা যায়; ডেটাবেস ফাইল সাইজের স্টোরেজ সীমা পর্যন্ত, প্রতিটি এটাচমেন্ট ফিল্ড, প্রতি রেকর্ডে সীমাবদ্ধহীন সংখ্যক এটাচমেন্ট ধারণ করতে পারে। | প্রায় ২ জিবি পর্যন্ত |