কম্পিউটার সফটওয়্যার ও প্রোগ্রাম

তথ্য কণিকা

  • কম্পিউটারের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে সম্পাদনের অনুক্রমে সাজানো নির্দেশাবলিকে বলা হয়- সফটওয়্যার।
  • কম্পিউটারের সফটওয়্যার বলতে মূলত বোঝানো হয়- কম্পিউটার অপারেশনের জন্য প্রোগ্রাম বা কর্ম পরিকল্পনার কৌশলকে।
  • সফটওয়‍্যার ছাড়া হার্ডওয়‍্যার- অর্থহীন।
  • সফটওয়‍্যার মূলত- ২ ধরনের। যথা:
    1. সিস্টেম সফটওয়‍্যার (System Software)
    2. ব্যবহারিক সফটওয়‍্যার (Application Software)
  • সফটওয়্যার
    1. সিস্টেম সফটওয়্যার
      • সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম
        1. অপারেটিং সিস্টেম
        2. ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট
        3. নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট
      • সিস্টেম সাপোর্ট প্রোগ্রাম
        1. সিস্টেম ইউটিলিটি
        2. সিস্টেম পারফরমেন্স
        3. সিস্টেম সিকিউরিটি মনিটর প্রোগ্রাম
      • সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম
        1. প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ট্রান্সলেটর
        2. প্রোগ্রামিং এডিটর এবং টুলস
        3. CASE
    2. অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার
      1. সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম
      2. অ্যাপ্লিকেশন সুনির্দিষ্ট প্রোগ্রাম
  • সিস্টেম সফটওয়্যার হলো- এমন কতকগুলো প্রোগ্রামের সমষ্টি যেগুলোর সাহায্যে কম্পিউটার সকল হার্ডওয়‍্যার ও সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রন তত্ত্বাবধান এবং কার্যকরি করতে সাহায্য করে।
  • ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে বলা হয়- ব্যবহারিক বা Application প্রোগ্রাম।
  • ব্যবহারিক প্রোগ্রাম- ২ ধরনের। যথা:
    1. কাস্টমাইজড সফটওয়্যার
    2. প্যাকেজ সফটওয়্যার।
  • Software-এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- ক্রমোন্নয়ন ক্ষমতা (Upgradability), বহনযোগ্যতা (Portability), অবজেক্ট লিংকিং এ্যান্ড এম্বেডিং (Object Linking & Embedding-OLE)।
  • আধুনিক Computer-এ ব্যবহৃত System Software হচ্ছে- Operating System, Device Driver, Utility Program |
  • ২ প্রকার Application Program হচ্ছে- সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ও অ্যাপ্লিকেশন সুনির্দিষ্ট প্রোগ্রাম।
  • ২ প্রকার Package Program হচ্ছে- একক প্রক্রিয়া প্যাকেজ ও একীভূত (Integrated) প্যাকেজ প্রোগ্রাম।
  • System- এর উপাদানগুলোর একটি অপরটির সাথে থাকতে হবে- লজিক্যাল সম্পর্ক।
  • Computer System কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদান দ্বারা গঠিত। যথা- ইনপুট/আউটপুট যন্ত্রপাতি, মেমরি, CPU ইত্যাদি।
  • Computer System- এর উপাদানগুলো হলো- Hardware, Software, Humanware, Data।
  • সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে বলে- প্রোগ্রাম (program) |
  • প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে রাখে তাকে বলে-সফটওয়‍্যার (Software)।
  • ব্যবহারকারী ও হার্ডওয়্যারের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে সফটওয়‍্যার (Software)।
  • Computer Hardware- এর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন-Programmer।
  • Y2k এর সম্প্রসারিত রূপ- Year 2000 (Y অক্ষরটি এসেছে বছর (Year) বোঝাতে এবং 2K এসেছে 2000 সাল বোঝাতে)।

Package Software

  • ব্যবহারকারী নিজে সাধারণত তার এক বা একাধিক সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্য নিয়ে যে অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম তৈরি করে থাকেন, তাকে বলে- কাস্টমাইজড বা ব্যবহারকারী লিখিত প্রোগ্রাম।
  • বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারিক কাজের জন্য তৈরি করা যেসব প্রোগ্রাম বাজারে কিনতে পাওয়া যায়, তাকে বলে- প্যাকেজ প্রোগ্রাম।
  • বিভিন্ন ধরনের Package Software- এর উদাহরণ:
    1. Word Processing Software
    2. Spreadsheet Analysis Software
    3. Database Management Software
    4. Computer Aided Design/Drafting (CAD)
    5. Graphics Software
    6. Graphics Animation Software
    7. Desktop Publications Software
    8. Multimedia Software
    9. Presentation Software
    10. Web Browsing Software
    11. Mail User Agent/E-mail client/E-mail reader

Word Processing Software

  • ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম হচ্ছে- লেখালেখির জন্য তৈরি ব্যবহারিক প্যাকেজ প্রোগ্রাম।
  • ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে করা যায়-
    1. জীবন বৃত্তান্ত তৈরি
    2. চিঠিপত্র লেখা
    3. প্রবন্ধ, নিবন্ধ, প্রতিবেদন ও বই ইত্যাদি লেখালেখি, সম্পাদনা, সংরক্ষণ ও প্রিন্ট করা।
  • বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় Word Processing Software হলো- Microsoft Word বা MS word
  • কয়েকটি Word Processing Software:
    1. Microsoft Word/MS Word
    2. Word Perfect/WP
    3. Lotus Wordpro
    4. Word Star
    5. PFS Write
    6. Mac Write
    7. Kingsoft Writer
    8. Word Pad
    9. Note Pad
    10. Libreoffice

Spreadsheet Analysis Software

  • স্প্রেডসিট প্রোগ্রাম হলো- হিসাব নিকাশের (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, শতকরা, গড়, সুদ ইত্যাদি) কাজ করার প্রোগ্রাম।
  • স্প্রেডসিট প্রোগ্রামের বড় সুবিধা হচ্ছে- কোনো একটি সংখ্যা পরিবর্তন করলে এর সাথে সম্পর্কযুক্ত সকল হিসাব নিকাশ আপনা আপনি পরিবর্তিত হয়ে নতুনভাবে বিন্যস্ত হয়ে যায়।
  • স্প্রেডসিট প্রোগ্রাম ব্যবহার করে করা যায়-
    1. বাজেট তৈরি
    2. ব্যালান্সসিট তৈরি
    3. স্কুল কলেজের ফলাফল তৈরি
    4. আর্থিক পরিসংখ্যান যেমন- গড় কর্মচারী বেতন, মোট মজুরি এবং বিক্রয়লব্ধ অর্থ বের করতে।
    5. ব্যাংকের জন্য কম্পিউটার ভিত্তিক হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি তৈরি।
  • পৃথিবীর প্রথম স্প্রেডসিট প্রোগ্রাম হলো- ভিসিক্যাল (VisiCalc)।
  • বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্প্রেডসিট প্রোগ্রাম হলো- Microsoft Excel/MS-Excel
  • কয়েকটি Spreadsheet Software: Visicalc, Supercalc, Lotus-1-2-3, Corel Quattro Pro, Lotus, Symphony, Numbers, MS-Excel ইত্যাদি।

Database Management Software

  • Database এর সংক্ষিপ্ত রূপ- DB
  • বড় কোম্পানি, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং অফিস আদালত কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম, পদবী, বেতন, ঠিকানাসহ বিস্তারিত বিবরণ, উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয়, আমদানি-রপ্তানি ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করা যায়- ডেটাবেজ প্রোগ্রামের সাহায্যে।
  • আদমশুমারি, ভোটার তালিকা, ভূমি জরিপ, পরিসংখ্যান ব্যুরোতে ব্যবহৃত হয়- ডেটাবেজ প্রোগ্রাম।
  • ডাটাবেস ব্যবস্থাপনার সফটওয়‍্যারকে বলে-DBMS (Database Management System/Software) ।
  • ব্যাংকে ব্যবহৃত জনপ্রিয় ডাটাবেস সফটওয়্যার হলো- Oracle
  • ডাটাবেসে কোনো তথ্য খুঁজে বের করাকে বলে-কুয়েরি।
  • IANSI (American National Standard Institute) কর্তৃক স্বীকৃত বিশ্বের জনপ্রিয় কুয়েরি ভাষা হলো-SQLI
  • কয়েকটি Database Management Software: Microsoft Access, Microsoft SQL Server, Oracle, Corel Paradox, Lotus Approach, Dbase, FoxPro, File Maker Pro ইত্যাদি।

CAD (ক্যাড)

  • CAD এর পূর্ণরূপ- Computer Aided Design/Drafting।
  • রেখা বা লাইনের সাহায্যে নক্সা বা ডিজাইনের কাজ করা যায়- CAD ব্যবহার করে।
  • CAD-এর সাহায্যে রেখা অংকনের ক্ষেত্রে-মিলিমিটার পর্যন্ত মাপ নিখুঁতভাবে ব্যবহার করা যায়।
  • কয়েকটি CAD এর উদাহরণ: AutoCAD, TurboCAD, FastCAD

Graphics Software

  • বিভিন্ন ধরনের ছবি ও প্রচ্ছদ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়- Graphics Software
  • Graphics Software-এর উদাহরণ- Adobe Photoshop, Adobe Illustrator, Corel Draw।
  • বিভিন্ন কার্টুন, 3D object তৈরি করে তাতে বিভিন্ন motion ব্যবহার করে তাকে Animated (চলন্ত) করার জন্য ব্যবহৃত হয়- Graphics Animation software। যেমন: Autodesk 3ds Max, Maya ইত্যাদি।

Desktop Publications Software

  • বিভিন্ন ধরনের প্রিন্টিং কাজকর্ম করার জন্য ব্যবহার করা হয়- ডেস্কটপ পাবলিশিং সফটওয়্যার।
  • Desktop Publication Software এর উদাহরণগুলো হলো-QuarkXpress, Adobe Acrobat, Adobe Pagemaker ইত্যাদি।

Presentation Software

  • ইলেক্ট্রনিক বিভিন্ন স্লাইড শো উপস্থাপন করার জন্য ব্যবহৃত হয়-Presentation Software।
  • Presentation Software এর উদাহরণগুলো হলো-Microsoft Powerpoint, Macromedia flash, Hardvard Graphics. Freelance Graphics, Corel Presentation, Impress ইত্যাদি।

Multimedia Software

  • Digital movie তৈরি করে তাতে Sound, Animation ইত্যাদির বিভিন্ন ইফেক্ট দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত Software-কে বলে-Multimedia Software।
  • Multimedia Software এর উদাহরণগুলো হলো-Windows Media Player, VLC Player, KM Player, Audio Flash, Jet Audio Player, Hero Player 3000, FLV Player, Winamp ইত্যাদি।

বাংলা সফটওয়‍্যারের ইতিহাস

  • বাংলাদেশের প্রধান সফটওয়‍্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের নাম হলো- বেসিস (BASIS)।
  • BASIS এর পূর্ণরূপ হলো- Bangladesh Association of Software and Information Services.
  • বেসিস (BASIS) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৭ সালে।
  • বেসিস (BASIS)-এর অবস্থান- কারওয়ান বাজার, ঢাকা।
  • কম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখা সম্ভব হয় ১৯৮৭ সালে।
  • প্রথম বাংলা লেখার কৃতিত্ব- মাইনুল ইসলামের।
  • মাইনুল ইসলামের উদ্ভাবিত বাংলা ফন্ট- মাইনুলিপি।
  • প্রথম পর্যায়ের বাংলা কী বোর্ড লে-আউটের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বিজয় ও মুনীর।
  • 'বর্ণ' নামের স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলা ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার উদ্ভাবন- ১৯৯২ সাল।
  • 'বর্ণ' উদ্ভাবক-উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের দুই ছাত্র-রেজা-ই আল আমিন আব্দুল্লাহ এবং মো: শহীদুল ইসলাম সোহেল।
  • বর্ণ ওয়ার্ড প্রসেসরটি ছিল- ডসভিত্তিক।
  • বাংলা ফন্ট ও বাংলা কী বোর্ডকে আইবিএম কম্পিউটারের আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম 'মাইক্রোসফট উইন্ডোজ' এর সঙ্গে ব্যবহারের জন্য ইন্টারফেস বিজয় উদ্ভাবিত হয়-১৯৯৩ সালে।
  • 'অভ্র' কী বোর্ড উদ্ভাবন- ২০০৩ সাল।
  • অভ্র কী বোর্ডের উদ্ভাবক ডা: মেহেদি হাসান।
  • ইংরেজি উচ্চারণ করে বাংলা লেখা যায়- অভ্র কী বোর্ডে।
  • বাংলাদেশে প্রথম ব্যবহৃত বাংলা ফন্ট হলো- বিজয়।
  • বিজয় এর উদ্ভাবক- মোস্তফা জব্বার (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার ছাত্র)।
  • বাংলা সফটওয়‍্যার বিজয়ের জন্ম- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮৮।
  • বাংলাদেশে ব্যবহৃত বাংলা সফটওয়্যারগুলো হলো- বিজয়, একুশে, অভ্র, লেখনী, বৈশাখী প্রভৃতি।
  • সাঁওতালি ভাষার সফটওয়‍্যার উদ্ভাবক হলো- মাইকেল সরেন ও ফিরোজ আহমেদ।
  • বাংলাদেশের তৈরি প্রথম ল্যাপটপ-এর নাম হলো- দোয়েল (DOEL)।
  • বাংলাদেশের তৈরি ল্যাপটপ দোয়েল বাজারে আসে- ১১ অক্টোবর ২০১১।

Software এর বিবিধ তথ্য

  • যে Software, install করতে হয় না তাকে বলে-Portable Software।
  • Computer Software এর প্রয়োগ ক্ষেত্রসমূহ হলো শিল্প ক্ষেত্রে, শিক্ষা ক্ষেত্রে, প্রকাশনা শিল্পে, ডিজাইন তৈরি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে, বিনোদন ইত্যাদিতে।
  • সফটওয়‍্যার উন্নয়নের ধাপসমূহ হলো- Problem analysis, Program design, Program coding, Program development, Program documentation, Program reservation।
  • টেলেক্স হচ্ছে Source Code এর উন্নত সংস্করণ।
  • বর্তমানে PC তে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণের কাজ করে- টেলেক্স।

Software Piracy

  • বিনা অনুমতিতে কোনো Software কপি করা, বিতরণ করা, আংশিক পরিবর্তন করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়া ইত্যাদি কার্যক্রমকে বলে-Software Piracy।
  • কোনো প্রতিষ্ঠানের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর তথ্য প্রকাশ করাকে বলে-তথ্য চুরি।
  • কোনো বই, জার্নাল বা অন্য কোনো উৎস থেকে কোনো তথ্য চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়াকে বলে- প্লেজিয়ারিজম (Plagiarism)।
  • অন্যের ধ্যান-ধারণা, গবেষণা, কৌশল, প্রোগ্রামিং কোড, গ্রাফিক্স, কথা, লেখা, ডেটা, ছবি, শব্দ, পান ইত্যাদি উৎস উল্লেখ না করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়াকে বলে-Plagiarism।

MS Word Keyboard-এর শর্টকাট ব্যবহার

  • Ctrl + A: সিলেক্ট অল। (All Select)
  • Ctrl + B: টেক্সট বোল্ড। (Bold)
  • Ctrl + C: কোনো কিছু কপি করা। (Copy)
  • Ctrl + D: ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
  • Ctrl + E: সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + F: কোনো শব্দ খোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা। (Find World)
  • Ctrl + G: গো টু কমান্ড।
  • Ctrl + H: রিপ্লেস কমান্ড। (Replace)
  • Ctrl + I: টেক্সট ইটালিক। (Italic)
  • Ctrl + J: টেক্সট জাস্টিফাইড এলাইনমেন্ট করা। (Justify)
  • Ctrl + K: হাইপারলিংক তৈরি করা। (Hyperlink)
  • Ctrl + L: টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট করা। (Left Align)
  • Ctrl + M: ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
  • Ctrl + N: নতুন কোনো ডকুমেন্ট খোলার জন্য। (New File)
  • Ctrl + O: পূর্বে তৈরি করা কোনো ফাইল খোলার জন্য। (File Open)
  • Ctrl + P: ডকুমেন্ট প্রিন্ট। (Print)
  • Ctrl + R: টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা। (Right Align)
  • Ctrl + S: ফাইল সেভ। (Save)
  • Ctrl + T: ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
  • Ctrl + U: টেক্সট আন্ডার লাইন। (Underline)
  • Ctrl + V: টেক্সট পেস্ট করার জন্য। (Paste)
  • Ctrl + W: ফাইল বন্ধ করার জন্য। (Close File)
  • Ctrl + X: ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট করার জন্য। (Cut)
  • Ctrl + Y: রিপিট করার জন্য। (Redo)
  • Ctrl + Z: আভুডু বা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। (Undo)
  • Ctrl + Q: প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।

MS Powerpoint-এ বহুল ব্যবহৃত কিছু শর্টকাট

  • Ctrl + D: স্লাইড কে নকল করা।
  • Ctrl + E: লেখা মাঝে করা।
  • Ctrl + H: লেখার উপর লেখা বসানো।
  • Ctrl + L: লেখা বা দিকে করা।
  • Ctrl + M: নতুন স্লাইড যুক্ত করা।
  • Ctrl + T: ফন্টের ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
  • Ctrl + W: উপস্থাপনা বন্ধ করা।
  • Ctrl + Y: রিডু (পরবর্তী কাজ)
  • Ctrl + Enter: সেলে ট্যাব যোগ করা।
  • Shift + F3: ছোট বড় হাতের লেখা
  • Ctrl + Delete: লাইনের ডান দিকের লেখা সিলেক্ট না করে বাদ দেয়া।
  • F7: বানান পরীক্ষা করা।
  • Altr + F4: পাওয়ার পয়েন্ট থেকে বের হয়ে যাওয়া।
  • F5: উপস্থাপনা চালানো।
  • S: প্রেজেন্টেশন স্টপ করা।

MS Excel-এবং বহুল ব্যবহৃত কিছু শর্টকার্ট

  • Ctrl + G: নির্দিষ্ট কোন রেফারেন্সে গমন করা।
  • Ctrl + H: কোন শব্দকে অন্য শব্দ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা।
  • Ctrl + K: সিলেক্টকৃত সেলের সাথে লিংক স্থাপন করা।
  • Ctrl + L: সিলেক্টকৃত কনটেন্ট টেবিলে রূপান্তর করা।
  • Ctrl + N: নতুন ওয়ার্কবুক তৈরি করা।
  • Ctrl + Q: কুইক এনালাইসিস উইন্ডো ওপেন করা
  • Ctrl + T: টেবিল তৈরি করা।
  • Ctrl + U: সিলেক্টকৃত সেলের কনটেন্ট আন্ডারলাইন দেয়া।
  • Ctrl + W: ওপেনকৃত ওয়ার্কবুক বন্ধ করা।
  • Ctrl + 1: সিলেক্টকৃত সেলের ফরমেট পরিবর্তন করা।
  • Ctrl + 5: সিলেক্টকৃত সেলের কনটেন্ট স্ট্রাইকথো
  • Ctrl + F3: এক্সেলে Name Manager উইন্ডো ওপেন করা।
  • Ctrl + F9: বর্তমান উইন্ডো মিনিমাইজ করা।
  • Ctrl + F10: বর্তমান উইন্ডো ম্যাক্সিমাইজ করা।
  • Ctrl + F6: ওপেনকৃত ওয়ার্কবুক বা উইন্ডোর মধ্যে সুইচ করা।
  • Ctrl + Page up: একই ওয়ার্কবুকের কারেন্ট ওয়ার্কশিট হতে পূর্ববর্তী ওয়ার্কশিটে যাওয়ার জন্য।
  • Ctrl + Page down: একই ওয়ার্কবুকের কারেন্ট ওয়ার্কশিট হতে পরবর্তী ওয়ার্কশিটে যাওয়ার জন্য।
  • Ctrl + Tab: একাধিক ওপেনকৃত এক্সেল ফাইলে গমন করা।
  • F2: সিলেক্টেড সেল এডিট বা শুদ্ধ করা।
  • F3: ফর্মুলাতে তৈরিকৃত নেম প্রয়োগ করা।
  • F4: প্রয়োগকৃত সর্বশেষ ফরমেট পুনরায় ব্যবহার করা।
  • F5: নির্দিষ্ট কোন সেলে গমন করা।
  • F7: সিলেক্টকৃত টেক্সট কিংবা ডকুমেন্টের বানান শুদ্ধ করা।
  • F11: সিলেক্টকৃত ডেটাসমূহ দিয়ে চার্ট তৈরি করা।
  • Ctrl + Shift + :- কারেন্ট বা সিলেক্টকৃত সেলে বর্তমান সময় সংযুক্ত করা।
  • Ctrl + :- কারেন্ট বা সিলেক্টকৃত সেলে বর্তমান তারিখ সংযুক্ত করা।
  • Alt + Enter: কোনো সেলে একাধিক লাইন লেখার প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয়।
  • Alt + Shift + F1: নতুন ওয়ার্কশিট সংযুক্ত করা।
  • Shift + F3: এক্সেলের ফর্মূলা উইন্ডো প্রদর্শন করা।
  • Shift + 5: সার্চ বক্স প্রদর্শন করানো।

বিভিন্ন file-এর file Extension

  • .ai: Adobe Illustrator file
  • .bmp: Bitmap image
  • .gif: GIF image
  • .ico: Icon file
  • .jpeg or .jpg: JPEG image
  • .png: PNG image
  • .tif or .tiff: TIFF image
  • .cab: Windows Cabinet file
  • .cfg: Configuration file
  • .cpl: Windows Control panel file
  • .cur: Windows cursor file
  • .avi: AVI file
  • .flv: Adobe Flash file
  • .mov: Apple QuickTime movie file
  • .mp4: MPEG4 video file
  • .mpg or .mpeg: MPEG video file
  • .rm: Real Media file
  • .wmv: Windows Media Video file
  • .doc and.docx: Microsoft Word file
  • .pdf: PDF file
  • .rtf: Rich Text Format
  • .tex: A LaTex document file
  • .txt: Plain text file

Start Practice Test